শৈবাল ও কিছু ছত্রাক স্পোর সৃষ্টি করে। ব্রায়োফাইটা বা শৈবাল গুলো তাদের দেহের বিশেষ কোষ গুলোর নিউক্লিয়াস বার বার বিভাজন ঘটিয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এক প্রকার কোষের সৃষ্টি করে। এই কোষ গুলো অনুকুল পরিবেশে বীজের মত অঙ্কুরিত হয়ে চারা শৈবালের সৃষ্টি করে। কোষ গুলো হ্যাপ্লয়েড ও ডিপ্লয়েড উভয় প্রকার হতে পারে। আবার এরা এক লিঙ্গিক বা উভয় লিঙ্গিকও হতে পারে। পুং রেণুকে সাধারনত পুং স্পোর বা এন্থেরিডিয়াম বলে। স্ত্রীরেণুকে আর্কিগোনিয়াম বলে। উদ্ভিদের অযৌন গ্যামেটকে স্পোর বলে। স্পোর বিভিন্ন ধরনের হয়। কিছু স্পোরের ফ্লাজেলা থাকে এবং এর সাহায্যে চলতে পারে। এই ধরনের স্পোরের নাম হচ্ছে জুস্পোর। আবার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অচল রেণুকে বলে এপ্লানোস্পোর। স্পোর গুলো পর্দা দ্বারা আবৃত থাকলে তাকে আবার হিপনোস্পোর ও বলে থাকে।