কারন আর কিছু নয়, ফুসফুসের উপর প্রতিনিয়ত অত্যাচার চালানোই এজন্য দায়ী। আমাদের চারপাশের পরিবেশে ক্যান্সার হবার মতো যতো উপাদানই থাকুকনা কেনো জেনে হোক বা না জেনে হোক প্রায় সবকিছুই আমরা শ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে ঢুকিয়ে দেই, তা ছাড়াও শরীরের অন্য কোথাও ক্যান্সার হলে সেখান থেকেও রক্তের মাধ্যমে ফুসফুসে তা চলে আসার সম্ভাবনা খুব বেশী, তাই ফুসফুসে তো ক্যান্সার হতেই পারে, তাইনা? সাধারনত যারা খুব বেশী ধুমপান করেন তাদের এই ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা খুব বেশী। পাশাপাশি যারা ঝুকিপূর্ণ পেশায় জড়িত যেমন এসবেষ্টস কারখানায় যারা কাজ করে, বা প্রচুর ধুলাবালির মধ্যে যাদের কাজ করতে হয় তাদের ও এই ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা খুব বেশী। এছাড়া বংশগত কারনেও এমন ক্যান্সার হতে দেখা যায়। সাধারনত ৪০ উর্ধ্ব ধুমপায়ী বা তামাকসেবী লোকজনের মধ্যে এই ক্যান্সার দেখা দেয়, বৃদ্ধ বয়সে ক্যান্সার হবার ঝুকি আরো বাড়তে থাকে, তবে ৪০ এর কম বয়সের লোকজনেরও এই রোগ হতে পারে